সাকিব কি আসলেই আউট ছিলেন?

শুরুটা বাংলাদেশ ভালোই করেছিল। পাওয়ারপ্লেতে ৪০, দশ ওভার শেষে ৭০ রান তুলে ছিল বড় রানের পথেই। কিন্তু যত ভজকট পাকাল ইনিংসের ১১তম ওভারে।

দুই বাঁহাতি উইকেটে বলে টানা তৃতীয় ওভারে শাদাব খানকে আক্রমণে এনেছিলেন পাক অধিনায়ক বাবর আজম। তৃতীয় ওভারে এসে তিনি দলকে এনে দেন সাফল্য।

অফসাইডে ছাতার মতো ফিল্ডার সাজিয়ে সৌম্যকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলেন, পারলে মেরে দেখাও! সেই চ্যালেঞ্জটা সৌম্য নিতে চাইলেন রিভার্স সুইপ করে।তবে সে চ্যালেঞ্জে জিততে পারেননি তিনি। পয়েন্টে থাকা শান মাসুদের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি।

এর ঠিক পরের বলে সাকিব খানিকটা বেরিয়ে এসে খেলতে চেয়েছিলেন শাদাবকে। তবে তার গুগলিটা গিয়ে আঘাত হানে বাংলাদেশ অধিনায়কের প্যাডে। খানিকটা আঙুল তুলে দেন মাঠের আম্পায়ার।

সাকিব সঙ্গে সঙ্গেই রিভিউ নিয়েছিলেন। বলটা সাকিবের বুটে লেগেছিল। তবে আল্ট্রা এজে দেখাচ্ছিল একটা স্পাইক। তবে টিভি আম্পায়ারের কথা ছিল, সেই স্পাইকটা ব্যাটের মাটি ছোঁয়ার স্পাইক। তবে ইমপ্যাক্ট ছিল তিন মিটারের বাইরে। সব মিলিয়ে সাকিবকে খানিকটা হতাশই দেখাচ্ছিল।

ফেরার আগে আম্পায়ারের সঙ্গে আবারও কথা বলেন তিনি। তবে কাজ হয়নি শেষমেশ। সাকিবকে ফিরতে হয় শূন্য রানেই।